জামা-কাপড় খুলেন এই নায়িকা ! আরও ছোবি দেখুন।


এমনই পরিচয়ে পরিচিত কাজল অগ্রবালসুন্দরী। বুদ্ধিমতী। দক্ষিণী সিনেমার অন্যতম ব্যস্ত নায়িকা। মিষ্টি চেহারায় শরীর ঢাকা সাজপোশাকই কাজলের ইউএসপি। 



কিন্তু, প্রয়োজনে তিনি নিজের ইমেজের গণ্ডী ভাঙতে যে পিছপা নন তাও ইতিমধ্যে প্রমাণ করে দিয়েছেন তিনি। কী বলছেন এই তন্বী সুন্দরী? চেয়েছিলেন এমবিএ কমপিল্ট করে কর্পোরেট ওয়ার্ল্ডে নাম লেখাতে। 

কিন্তু, তা না করে এখন অভিনয় জগতেই নাম লিখিয়েছিলেন কাজল অগ্রবাল। প্রবল সুন্দরী, দুধে-আলতা গায়ের রং আর মিষ্টি ব্যবহারে কাজল অভিনয় জগত সকলেরই প্রিয়। দক্ষিণী সিনেমায় তিনি এখন এক নম্বর নায়িকা। 

ছবি প্রতি যে অর্থ তিনি পান তা নাকি কোনও দিন কোনও নায়িকা দক্ষিণী সিনেমায় পাননি। দক্ষিণী সিনেমায় ঘরে ঘরে তাঁর পরিচিতি ভারতীয় সাজপোশাকে সুসজ্জিত এক নারী হিসাবে। এই ইমেজ ভেঙে বর্তমানে বেরিয়ে আসতে চাইছেন কাজল। 

মাঝে হিন্দি ছবিতও অভিনয় করছিলেন। অক্ষয় কুমার এবং অজয় দেবগনের বিপরীতে তিনি নায়িকাও হয়েছেন। কিন্তু, ফের দক্ষিণী সিনেমার চৌহদ্দিতেই ফিরে গিয়েছেন কাজল। কিন্তু, এখন বহু সাহসীদৃশ্যেও অভিনয় করছেন তিনি।
কাজল অগ্রবাল সম্প্রতি একটি ছবিতে সুইমিং পুলে বক্ষ প্রদর্শন করে বিতর্কে জড়ান কাজল। সেই ছবির মুক্তি ঘিরেও জটিলতা তৈরি করেছিল সেন্সর বোর্ড। কিন্তু, এরপরও কয়েকটি তেলেগু এবং তামিল ছবিতে সাহসী সব পোশাকে তাঁকে দেখা গিয়েছে। 

এক সংবাদমাধ্যমকে সাক্ষাৎকার দিতে গিয়ে কাজল বলেন, ‘বোল্ড বলে কোনও বিষয় হয় না বলেই মনে করি। কারণ, একটা ছবি যদি U/A সার্টিফিকেট পায়, তাহলে সেই ছবির চিত্রনাট্য অনুযায়ী সকলকে অভিনয় করতে হয়।’ কাজল অগ্রবাল সুতরাং, এটাকে আলাদাভাবে কোনও যোগ্যতা মানতে চান না কাজল। 

তিনি স্বীকার করেন, আগে যে ধরনের পোশাক পরে তিনি অভিনয় করতেন এখন সেখান থেকে সরে এসেছেন। তাঁর মতে, একইভাবে নিজেকে দেখতে দেখতেও তো একটা সময় মানুষ ক্লান্ত হয়ে যায়। তাই নিজেকে অন্যভাবে দেখাটা অপরাধ নয়। 

তাই, শরীর দেখানো নিয়ে তাঁর কোনও ছুৎমার্গও নেই। চিত্রনাট্য যদি চায় তাহলে শরীরে একটা সুতো না রেখেও অভিনয়ে আপত্তি নেই কাজলের। 

কিন্তু, এ কথা তিনি সরাসরি স্বীকার করেননি। তাঁর মতে এটা পুরনো ইমেজ ভেঙে নতুন ইমেজ গড়া। যেটা অভিনয়ের একটা গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গ।
Share on Google Plus

About Unknown

0 comments:

Post a Comment

Thanks for your comments.