লালমনিরহাটের দহগ্রাম গরু চোরাচা।লান প্রতিরোধ করতে গিয়ে সীমান্তে তিস্তা নদীতে নিখোঁজ হয়েছেন সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবির জওয়ান সুমন মিয়া
তাকে উদ্ধারে স্থানীয়ভাবে চেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারে আসছে উদ্ধারকারী দল। ইতিমধ্যে ঢাকা থেকে বিজিবির একটি হেলিকপ্টার লালমনিরহাটের উদ্দেশে রওয়ানা হয়েছে বলে জানিয়েছ লালমনিরহাট ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল গোলাম মোর্শেদ। বিজিবি কমান্ডার জানান, ভারতীয় তিনটি ও বিজিবির তিনটি স্পিডবোটও তিস্তায় বিজিবি সদস্যের সন্ধানে তৎপরতা চালাচ্ছে।
এছাড়া বিজিবির ডুবুরি দল তিস্তায় নামার প্রস্তাতি নিচ্ছে। স্থানীয় সাধারণ মানুষে নিখোঁজ বিজিবির সদস্যের সন্ধানে খোঁজাখুঁজি করছে। ঘটনাস্থলে উপস্থিত থেকে রংপুর সেক্টর কমান্ডার কর্নেল আবুল কালাম আজাদ সব তদারকি করছেন।
যে এলাকায় বিজিবি জওয়ান সুমন মিয়া তলিয়ে গেছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে তার আশেপাশে ডাঙ্গায় উপস্থিত আছেন দহগ্রাম ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কামাল হোসেনও। তিস্তা ব্যারেজ পয়েন্টে অবস্থান করছেন রংপুর ৭ বিজিবি ব্যাটালিয়নের উপ-পরিচালক মেজর মুহিতও। এছাড়া বিভিন্ন পয়েন্টে বিজিবির প্রায় দেড় থেকে দুই শতাধিক সদস্য তিস্তার বিভিন্ন পয়েন্টে অবস্থান নিয়েছেন।
সোমবার (২৬ জুন) দিবাগত রাত ২টার দিকে লালমনিরহাটের দহগ্রাম সীমান্তে তিস্তা নদীতে ভারতীয় গরু পাচার প্রতিরোধ করতে গিয়ে নিখোঁজ হন বিজিবির ল্যান্স নায়েক সুমন মিয়া। সুমন মিয়া রংপুর ৬১ বিজিবি ব্যাটালিয়নের সদস্য। কিন্তু তিনি ১৫ বিজিবি ব্যাটালিয়নের দহগ্রাম ক্যাম্পে সংযুক্ত আছেন।
0 comments:
Post a Comment
Thanks for your comments.