থাইল্যান্ডের রাজধানী ফেসবুক ভুল করে বিস্ফোরণ বিষয়ক ‘সেফটি চেক’ ফিচার চালু করেছিল।
প্রকৃতপক্ষে এক বিক্ষোভকারী একটি সরকারি ভবনে আতশবাজি ছুড়ে মেরেছিল। ফেসবুক জানিয়েছে, তারা একটি বিশ্বস্ত তৃতীয় পক্ষের উপর নির্ভর করে এই ‘সেফটি চেক’ চালু করেছিল।
উল্লেখ্য, সংকটজনক পরিস্থিতিতে বিপদগ্রস্ত এলাকায় ফেসবুক ব্যবহারকারীদের নিরাপদে আছে কী না সেটা জানার জন্য সেফটি চেক ফিচার চালু করেছে ফেসবুক।
মঙ্গলবার একজন বিক্ষোভকারী থাইল্যান্ডের একটি সরকারি ভবন লক্ষ্য করে আতশবাজি ছুড়ে মারে। এর পরে স্থানীয় সময় রাত নয়টার দিকে ‘থাইল্যান্ডে বিস্ফোরণ’ (এক্সপ্লোসন ইন থাইল্যান্ড) নামের সেফটি চেক পেজ চালু করে।
পেজটিতে ব্যাংককইনফরমার.কম নামের একটি ওয়েবসাইটের লিংক সংযোগ করা হয় যেখানে বিবিসির একটি ভিডিও সংযুক্ত দেখা যায়।
প্রকৃতপক্ষে যে ভিডিওটি ছিল ২০১৫ সালে এরাওয়ান মন্দির বিস্ফোরণের। ব্যাংককে ভুল করে এই ফিচার চালু করায় মানুষ বিস্ফোরণের ভুয়া সংবাদ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়াতে থাকে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে বিতর্কিত প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প নির্বাচিত হওয়ার পেছনে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়া নিউজ ছড়ানোকে অনেকে দায়ী করে।
এই জন্য ফেসবুক, টুইটারের মতো সোশ্যাল মিডিয়া জায়ান্টরা সমালোচিত হয়েছে।
0 comments:
Post a Comment
Thanks for your comments.