রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র ও রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে ঢাকার সিএমএম আদালতে মামলার আবেদন জানানো হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অ্যাডভোকেট আব্দুল মালেক ওরফে মশিউর মালেক বুধবার (০১ নভেম্বর) মামলা দায়েরের আবেদন জানান। রাষ্ট্রদ্রোহের মামলা দায়েরে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন নিতে ও পুলিশকে বাদী হতে হয়। মামলার আবেদনে খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারিরও আবেদন জানানো হয়েছে।
বেলা সোয়া ১২টার দিকে এ মামলার আবেদনের শুনানি শেষে আগামী ০৯ নভেম্বর আদেশ দেবেন বলে জানিয়েছেন ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আব্দুল্লাহ আল মাসুদের আদালত। মামলায় বাংলাদেশের দৈনিক কালের কণ্ঠ ও দৈনিক ইত্তেফাকের সম্পাদক, পূর্বপশ্চিমডটবিডির বার্তা সম্পাদক এবং যুক্তরাষ্ট্রের পরশ টিভির বার্তা সম্পাদকসহ ৭ জনকে সাক্ষী করা হয়েছে।
মামলার এজাহারে অভিযোগ করা হয়েছে, ‘বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া সম্প্রতি যুক্তরাজ্যে ভ্রমণের সময় লন্ডনে অবস্থানকালে বিভিন্ন হোটেলে বিভিন্ন দেশের অপশক্তিসহ পলাতক যুদ্ধাপরাধীদের সঙ্গে গোপন বৈঠক করে দেশ এবং আইনানুগভাবে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশ সরকারের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছেন। বিশেষ করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যার জন্য আইএসের সঙ্গে ষড়যন্ত্র করেছেন’। ‘
এসব বৈঠক সম্পর্কে গত ২০ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের কিছু গণমাধ্যমে এবং গত ২৭ জুলাই ও ২৮ জুলাই বাংলাদেশের সংবাদপত্রে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে’। ওই সকল প্রতিবেদনে বলা হয়, ‘মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি গোয়েন্দা সংস্থা খালেদা জিয়া লন্ডনে যাবার পর থেকে তার ওপর কঠোর নজরদারি অব্যাহত রেখেছে। তাদের তথ্য অনুসারে, লন্ডনস্থ পাকিস্তান হাইকমিশনে কর্মরত জুনায়েদ, যিনি সম্ভবত পাকিস্তানের সামরিক গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই’র আন্ডার কভার অফিসার, তিনি খালেদা জিয়ার সঙ্গে লন্ডনে দেখা করেছেন’।
/‘ছদ্মবেশী ওই জুনায়েদ লন্ডনে তারেক রহমানের সঙ্গেও গোপনে সম্পর্ক বজায় রেখে চলেছেন। খালেদা জিয়ার সঙ্গে জুনায়েদের সাক্ষাতের পর আইএসআই’র কর্মকর্তা রিয়াজ আশরাফও খালেদা জিয়া ও তারেকের সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন। সাক্ষাতে খালেদা জিয়া বাংলাদেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টির জন্য আইএসআই’র সঙ্গে সমঝোতা করেন। বাংলাদেশে আগামী
0 comments:
Post a Comment
Thanks for your comments.